1. eliusmorol@gmail.com : দিঘলিয়া ওয়েব ব্লগ : দিঘলিয়া ওয়েব ব্লগ
  2. rahadbd300@gmail.com : rahad :
শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৩:১৬ অপরাহ্ন

☞১৫ পারা কুরআনে হাফেজা সাদিয়াকে ধর্ষণ করে নৃশংস ভাবে হত্যা করে নরপশুরা !

☞সার্বিক সম্পাদনায়ঃ মোড়ল মোঃ ইলিয়াস হুসাইন
  • আপডেট সময়ঃ বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারী, ২০২০
  • ৪৬২ বার সংবাদটি দেখা হয়েছে।

☞১৫ পারা কুরআনে হাফেজা সাদিয়াকে ধর্ষণ করে নৃশংস ভাবে হত্যা করে নরপশুরা !

।। দিঘলিয়া ওয়েব ব্লগ রিপোর্ট।।

রামপুরা সালামবাগ মিফতাহুল জান্নাত মহিলা মাদরাসার শিক্ষার্থী,১৫ পারার কুরআনের হাফেজা শিশু সাদিয়া আক্তারকে ধর্ষণ করে নৃশংসভাবে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দেশবাসীর মাঝে চরম উৎকণ্ঠা তৈরি হয়েছে।

এ ধরণের হত্যাকাণ্ড কোনোভাবেই মেনে নেয়া যায় না বলে গত ২৫ ডিসেম্বর বুধবার এক বিবৃতিতে মন্তব্য করেছেন ইসলামী যুব আন্দোলন ঢাকা মহানগর উত্তর-এর সভাপতি মুফতি মুহাম্মাদ আবু তালহা এবং সাধারণ সম্পাদক মুফতি মোস্তাফিজুর রহমান৷

বিবৃতিতে তারা আরও বলেন,দেশব্যাপী অব্যাহত যৌ’ন হয়রানী, ধর্ষণ ও হত্যা রোধে রাষ্ট্রকেই কার্যকরী উদ্যোগ নিতে হবে৷ দেশে শিশু ধর্ষণ, যৌন হয়রানী ও নৃশংস হত্যাকাণ্ড এখন নিত্য-নৈমিত্তিক ঘটনায় পরিণত হয়েছে।

সম্প্রতি গত ২৩ ডিসেম্বর কেরানীগঞ্জে মাদরাসা শিক্ষার্থী সাদিয়াকে ধর্ষণ করে নৃশংসভাবে হত্যা দেশবাসীকে চরমভাবে ব্যথিত করেছে। তারা বলেন, এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত সকল খুনীদের গ্রেপ্তার ও সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। দেশে বহু ধর্ষক, খুনী বিচারের আওতার বাইরে ঘোরাফেরা করার কারণে এসব অপরাধ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।

আমরা চাই সাদিয়া আক্তারের হত্যাকাণ্ডে জড়িত সবাইকে শাস্তির আওতায় এনে দৃষ্টান্ত স্থাপন করা হোক। উল্লেখ্য গত ২১ ডিসেম্বর ১৯ শুক্রবার ৮ বছর বয়সী ১৫ পারার কুরআনের হাফেজা সাদিয়া আক্তার তার বড় বাবার সাথে বাসার পাশে অবস্হিত মিফতাহুল জান্নাত মহিলা মাদরাসায় যাচ্ছিল।

তার বড় বাবা সামনের দিকে ছিল এবং তিনি মনে করেছেন তার পুত্নি তার পেছনে আছে। কিন্তু অল্প সময় পরে মাদরাসায় খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন যে, সাদিয়া মাদরাসায় আসেনি। মাদরাসার পাশেই মেয়েটির নানুর বাসা। তারা মনে করেছিল, হয়তো সে তার নানুর বাসায় গেছে। কিন্তু সেখান থেকেও যখন সংবাদ এলো যে,এখানেও আসেনি।

তখন তারা পেরেশানি হয়ে খুঁজতে থাকে। পরবর্তীতে তারা রামপুরা থানায় জিডি করে এবং পুলিশ সেখান থেকে সন্দেজনক একজনকে গ্রেপ্তার করে। মেয়েটি শনিবার নিখোঁজ থাকার পর গত ২৩ ডিসেম্বর রবিবার কেরানীগঞ্জের একটি জঙ্গলে মেয়েটির লাশ পাওয়ার সংবাদ রামপুরা থানা পুলিশ তার পরিবারকে দেয়।

পরে তারা সেখানে গিয়ে সাদিয়ার লাশ নিশ্চিত করে।পুলিশ লাশটিকে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায় এবং লাশের মধ্যে ধর্ষণের আলামত পাওয়া যায়। সাদিয়া হত্যাকাণ্ডের বিচার ও খুনীদের ফাঁসির দাবিতে গত সোমবার এলাকাবাসী রামপুরায় মানববন্ধন করেছে।

গত ২৬ ডিসেম্বর বৃহষ্পতিবার বাদ আছর রামপুরা বাজার সুপার মার্কেটের সামনে ইসলামী যুব আন্দোলন ঢাকা মহানগর উত্তরের উদ্যোগে মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয় ৷ উক্ত কর্মসূচিতে যুব নেতৃবৃন্দ সহ সকল শ্রেণি-পেশার মানুষকে অংশগ্রহণ করেন।

☞সংবাদ টি শোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুনঃ⬇️

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

☞এ জাতীয় আরও সংবাদঃ