☞বাংলাদেশের নদ-নদীঃ
১। বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদীর নাম- সুরমা (৩৯৯ কি.মি.)।
২। বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদ-ব্রহ্মপুত্র।
৩। বাংলাদেশের খরস্রোতা নদী- কর্ণফুলী। (চট্টগ্রাম)। ৪। বাংলাদেশ-ভারতকে বিভক্তকারী নদী- হাড়িয়াভাঙ্গা।
৫। দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপটি- হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মোহনায় অবসি’ত।
৬। বাংলাদেশ-মায়ানমার কে বিভক্ত করেছে – নাফ নদী
৭। ব্যাকল্যান্ড বাঁধ- বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবসি’ত (১৮৬৪ সালে তৈরি হয়)।
৮। ভারত যে নদীর উপর ফারাক্কা বাঁধ তৈরী করেছে- গঙ্গা নদী / পদ্মা নদী
৯। বাংলাদেশের জলসীমায় উৎপত্তি ও সমাপ্তি- হালদ ও সাঙ্গু।
১০। কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র অবসি’ত- কর্ণফুী নদীর উপর
☞নদীর উৎপত্তিস্থলঃ
১। ব্রহ্মপুত্র- তিব্বতের কৈলাশ শৃঙ্গের মানস সরোবর হ্রদ।
২। পদ্মা- হিমালয়ের গঙ্গোত্রী হিমবাহ।
৩। সাঙ্গু- মায়ানমার- বাংলাদেশ সীমানার আরাকান পাহাড়।
৪। যমুনা- কৈলাশ শৃঙ্গের মানস সরোবর হ্রদ।
৫। হালদা- খাগড়াছড়ির বাদনাতলী পর্বতশৃঙ্গ।
☞নদীর মিলিত স্থান সমূহঃ
১। পদ্মা+ মেঘনা= চাঁদপুর।
২। পদ্মা+যমুনা= গোয়ালন্দ।
৩। সুরমা+কুশিয়ারা= আজমিরীগঞ্জ (কালনী নাম)।
৪। পুরাতন ব্রহ্মপুত্র + মেঘনা = ভৈরব বাজার।
৫। যমুনা + বাঙ্গালী= বগুড়া।
৬। রুপসা + ভৈরব = খুলনা।
৭। বাংলাদেশ-ভারত অভিন্ন নদী- ৫৪ টি।
৮। বাংলাদেশ- মায়ানমার অভিন্ন নদী- ৩টি
৯। বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক নদী ১টি (পদ্মা/গঙ্গা)। ১০। বাংলাদেশ থেকে ভারতে প্রবেশকারী নদী- ১টি (কুলিখ)।
☞নদীর পূর্ব ও বর্তমান নামঃ
১। যমুনা- জোনাইখাল ব্রহ্মপুত্র-লৌহিত্য
২। বুড়িগঙ্গা-দোলাইখাল
৩। পদ্মা-কীর্তিনাশা
৪। বাংলাদেশের নদী গবেষণা ইনস্টিটিউট- ফরিদপুর জেলায়।
৫। নিঝুম দ্বীফ- মেঘনা নদীর মোহনায় অবসি’ত।
৬। পশুর নদীর তীরে অবসি’ত- মংলা সমুদ্র বন্দর
৭। জোয়ার-ভাটা হয়না- গোমতী নদীতে (কুমিল্লার দুঃখ বলা হয় এই নদীকে)।
৮। পদ্মা নদীর শাখা- ধলেশ্বরী, বুড়িগঙ্গা।
৯। বাংলাদেশের একমাত্র যে নদীতে মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র রয়েছে- হালদা নদী।
১০। চলন বিলের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে যে নদী- আত্রাই নদী।
১১। যে নদীর নাম করা হয়েছে একমাত্র ব্যক্তির নামে- রূপলাল শাহা) রূপসা।
Leave a Reply