।।দিঘলিয়া ওয়েব ব্লগঃঃনিজস্ব প্রতিনিধি।।
সাপ্তাহিক দূর্নীতি সমাচার-এর প্রতিবেদক-কে থানার পাশেই হাসপাতাল বলে ভিকটিমকে দেখে আসার জন্য বলেন।
কথিত রামদার হামলায় আহত হওয়া হারুন অর রশিদ তুফানের বিরুদ্ধে ১০-১২ টা সাধারণ ডায়েরী করার কথা বললেও কোন কপি দেখাতে পারেননি। সোলেমান রামদা নিয়ে আসে, তুফান লাঠি দিয়ে পায়ে আঘাত করে এবং নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা সিকিউরিটি ইমরানও এ ঘটনার সাথে জড়িত বলে হারুন অর রশিদ জানান। তবে, এসময় তার সাথে থাকা কুতুব হিলালী স্বীকার করেন কোন জিডি এন্ট্রি হয়নি। তুফান মেয়েদের দিয়ে অসামাজিক কার্যকলাপ পরিচালনাসহ মাদক এবং জুয়ার আসর বসিয়ে অনেক অর্থ হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগও করেন তিনি।
তবে, সাপ্তাহিক দূর্নীতি সমাচার-এর অনুসন্ধানী দল ঘটনাস্থলে গিয়ে চাঁদাবাজী, হত্যাচেষ্টার হামলা, অসামাজিক কার্যকলাপ কিংবা মাদক-জুয়ার কোন সত্যতা পায়নি। এমনকি, উক্ত সোসাইটিতে সিকিউরিটি ইমরান নামে কেউ দায়িত্ব পালনও করে না বলে জানা গেছে। সরেজমিনে কুমারখোদার গোলাপগ্রাম লিজি সোসাইটি-তে গিয়ে প্রায় শতাধিক পরিবারের সাথে কথা বলে জানা যায়, সাংবাদিক পরিচয় দানকারী একদল ভূমিদস্যুরা ভূমি দখল করতে আবুল হোসেন তুফান-কে ফাঁসিয়েছে। তারা বিভিন্ন ভাবে তুফান-কে ফাঁসাতে উঠেপড়ে লেগেছে বলে জানা গেছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঘটনার সময় আবুল হোসেন তুফান তার মুদি দোকানেই অবস্থান করছিলেন। মাহবুবার রহমানের প্লটে কাজ করার সময় হারুন অর রশিদ নিজেই কাজের বাধা দিয়ে অশান্তি সৃষ্টি করেছেন বলে জানা গেছে। সেখানে লেবারদের সাথে তার শুধু ধাক্কাধাক্কি হয়েছে বলে জানা যায়। এসময়, বসবাসরত বাসিন্দারা তুফানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারসহ এলাকার শান্তি বজায় রাখতে দ্রুত প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করেন।
(চলবে)
☞সৌজন্যেঃ সাপ্তাহিক দূর্নীতি সমাচার।
Leave a Reply