1. eliusmorol@gmail.com : দিঘলিয়া ওয়েব ব্লগ : দিঘলিয়া ওয়েব ব্লগ
  2. rahadbd300@gmail.com : rahad :
শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৫:৪৬ পূর্বাহ্ন

।।মোবাইল ব্যাংকিংয়ের যাবতীয় তথ্য দুদকে দেওয়ার নির্দেশ জারি।।

☞সার্বিক সম্পাদনায়ঃ মোড়ল মোঃ ইলিয়াস হুসাইন
  • আপডেট সময়ঃ সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
  • ৫০০ বার সংবাদটি দেখা হয়েছে।

।।মোবাইল ব্যাংকিংয়ের যাবতীয় তথ্য দুদকে দেওয়ার নির্দেশ জারি।।

।।দিঘলিয়া ওয়েব ব্লগ অনলাইন ডেস্ক।।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কাছে মোবাইল ফোনভিত্তিক আর্থিক সেবার (এমএফএস) গ্রাহক এবং লেনদেনের তথ্য দিতে নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গতকাল রবিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেমস ডিপার্টমেন্ট থেকে এ সংক্রান্ত এক সার্কুলার জারি করা হয়েছে।

জানা গেছে, মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ঘুষ লেনদেনসহ বিভিন্ন দুর্নীতির অর্থ আদানপ্রদান হচ্ছে। এসব দুর্নীতির তদন্ত করতে তথ্য প্রয়োজন। দুদকের অনুসন্ধান/তদন্তের স্বার্থে এমএফএসভিত্তিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহের নির্দেশ দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

এমএফএস সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের কাছে পাঠানো নির্দেশনায় বলা হয়েছে, গত ২১ নভেম্বর দুর্নীতি দমন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সভায় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সব এমএফএস প্রোভাইডার প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে এমএফএস অ্যাকাউন্টের সব ধরনের ক্যাশ ইন/ক্যাশ আউটের ডিজিটাল মানি রশিদের বিস্তারিত তথ্য দুদকের অনুসন্ধান/তদন্তের প্রয়োজনে সরবরাহ করতে হবে। এমএফএস গ্রাহক এবং লেনদেনের তথ্যভান্ডার থেকে দুদকের কর্মকর্তাকে রিয়েল টাইম তথ্যপ্রাপ্তি নিশ্চিত করতে হবে। এছাড়া একাধিক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে অস্বাভাবিক লেনদেন রোধে জনসচেতনতা বাড়াতে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোকে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করতে বলেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ পরিসংখ্যান থেকে জানা গেছে, গত ডিসেম্বরে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে গ্রাহক লেনদেন করেছে ৪০ হাজার ৬৪৭ কোটি টাকা। একক মাস হিসাবে এটি সর্বোচ্চ রেকর্ড লেনদেন। বর্তমানে মোবাইলের মাধ্যমে তাত্ক্ষণিকভাবে শহর থেকে গ্রামে, গ্রাম থেকে শহরে—সর্বত্রই টাকা পাঠানোর সুযোগ রয়েছে। এছাড়া বিদ্যুত্, গ্যাস, পানির বিল অর্থাত্ সেবামূল্য পরিশোধ, কেনাকাটার বিল পরিশোধ, বেতন-ভাতা প্রদান, বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা এখন পছন্দের মাধ্যম হিসেবে জনপ্রিয়তা লাভ করছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বর্তমানে মোট ১৬টি ব্যাংক মোবাইল ব্যাংকিংসেবা দিচ্ছে। ২০১৯ সালের ডিসেম্বর শেষে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে নিবন্ধিত গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৭ কোটি ৯৬ লাখ ৪৯ হাজার। যা নভেম্বরে ছিল ৭ কোটি ৮৫ লাখ ৯৪ হাজার। অর্থাত্ এক মাসে গ্রাহক বেড়েছে ১০ লাখ ৫৫ হাজার। টানা তিন মাসে একবারও লেনদেন করেনি এমন হিসাবকে নিষ্ক্রিয় গণ্য করে মোবাইল ব্যাংকিং সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো।

নানা সুবিধার কারণে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের জনপ্রিয়তা তুঙ্গে উঠেছে। তবে জনপ্রিয়তার সুযোগ নিচ্ছে এক শ্রেণির প্রতারক চক্র।

☞সংবাদ টি শোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুনঃ⬇️

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

☞এ জাতীয় আরও সংবাদঃ