1. eliusmorol@gmail.com : দিঘলিয়া ওয়েব ব্লগ : দিঘলিয়া ওয়েব ব্লগ
  2. rahadbd300@gmail.com : rahad :
শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০২:৪৪ পূর্বাহ্ন

।।বিটিআরসিকে ১ হাজার কোটি টাকা দিল গ্রামীণফোন।।

☞সার্বিক সম্পাদনায়ঃ মোড়ল মোঃ ইলিয়াস হুসাইন
  • আপডেট সময়ঃ সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
  • ৪৬৭ বার সংবাদটি দেখা হয়েছে।

।।বিটিআরসিকে ১ হাজার কোটি টাকা দিল গ্রামীণফোন।।
।।দিঘলিয়া ওয়েব ব্লগ অনলাইন ডেস্ক।।

নিরীক্ষা দাবির সাড়ে ১২ হাজার কোটি টাকার মধ্যে আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী এক হাজার কোটি টাকা পরিশোধ করেছে দেশের শীর্ষ মোবাইল ফোন অপারেটর গ্রামীণফোন। গতকাল রবিবার বিটিআরসি কার্যালয়ে বিটিআরসি চেয়ারম্যান জহুরুল হকের কাছে এক হাজার কোটি টাকার পে-অর্ডার তুলে দেন গ্রামীণফোনের হেড অব রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স হোসেন সাদাত। এরপর দুই পক্ষই সুন্দর সমাধানের আশা ব্যক্ত করেছেন।

পে-অর্ডার হস্তান্তর শেষে বিটিআরসি চেয়ারম্যান জহুরুল হক বলেন, ‘আমাদের মধ্যে একটু ভুল বোঝাবুঝি তৈরি হয়েছিল। তাদের অর্থ প্রদানের মাধ্যমে আজ সংবিধান রক্ষা হলো, সুপ্রিম কোর্টের আদেশ রক্ষা হলো। সরকার তার প্রাপ্য অর্থের কিছু হলেও পেল, যা জনগণের টাকা। টাকা দেওয়ার জন্য গ্রামীণফোনকে ধন্যবাদ। দেরি হলেও তারা ব্যাপারটি বুঝতে পেরেছে।’ চেয়ারম্যান বলেন, ‘তাদের আমরা অপারেটরই মনে করি। রেগুলেটর হিসেবে তাদের যা পাওনা তা সব সময় দিতে প্রস্তুত ছিলাম। কিছু কাজ বন্ধ রয়েছে আইনগত কারণে। গ্রামীণফোনের ক্ষতি হোক এমন কোনো অভিপ্রায় আমাদের কখনোই ছিল না।’

টাকা পরিশোধের পর গ্রামীনফোনের হেড অব রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স হোসেন সাদাত বলেন, ‘দেশের আইনের প্রতি আমরা শ্রদ্ধাশীল, নির্দেশনা অনুযায়ী এক হাজার কোটি টাকা জমা দিলাম। আমার বলে আসছি, অডিটের বিষয়ে আমাদের একটু আপত্তি আছে। সেই পজিশনটা এখনো অব্যাহত রাখছি। আমরা মনে করি যে সমস্যা রয়েছে তা আলোচনা ও আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সমাধান হবে। আমরা সব সময় আলোচনা অব্যাহত রেখেছি। আমরা মনে করি, সব পক্ষ মিলে একটা সুন্দর সমাধানে আসতে পারব।’

এদিকে গ্রামীণফোন এক হাজার কোটি টাকা পরিশোধের পর টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, ‘সুখবরটা পেলামই। গ্রামীণফোন এক হাজার কোটি টাকা জমা দিয়ে দিয়েছে।’

নিরীক্ষা প্রতিবেদনের ভিত্তিতে গত বছরের ২ এপ্রিল গ্রামীণফোনের কাছে বিটিআরসি ১২ হাজার ৫৭৯ কোটি ৯৫ লাখ টাকা ও রবির কাছে ৮৬৭ কোটি ২৩ লাখ টাকা পাওনা বলে দাবি করে। বারবার নোর্টিশ দেওয়ার পরও টাকা পরিশোধ না করায় এই টাকা আদায়ে প্রথম ধাপে ব্যান্ডউইডথ কমিয়ে দিয়ে এবং দ্বিতীয় ধাপে গত ২২ জুলাই বিভিন্ন ধরনের সেবার অনুমোদন ও এনওসি দেওয়া বন্ধ করে দেয় বিটিআরসি। তাতেও কাজ না হওয়ায় গত বছর ৫ সেপ্টেম্বর লাইসেন্স বাতিলের হুমকি দিয়ে দুই অপারেটরকে নোটিশ পাঠায় নিয়ন্ত্রক সংস্থা। এমনকি বিটিআরসি চেয়ারম্যান প্রয়োজনে গ্রামীণফোনে প্রশাসক নিয়োগের কথাও বলেন।

☞সংবাদ টি শোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুনঃ⬇️

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

☞এ জাতীয় আরও সংবাদঃ